CGPA দিয়ে সব বিচার হয় না, কিন্তু দরজাগুলো খুলতে সাহায্য করে!
অনেকেরই মনে হয় সিজিপিএ আসলে একটা ম্যাটার না। কিন্তু সত্যি বলতে, এই কথাটা পুরোপুরি ঠিক না। জানতে চান সিজিপিএ কি আসলেই ম্যাটার করে? চলুন, পড়া শুরু করা যাক!
আপনি যখন পড়াশোনা শেষ করে চাকরির জন্য এপ্লাই করেন, তখন আপনার কাছে যদি কোনো কাজের অভিজ্ঞতা না থাকে, তবে রিক্রুটার আপনার যোগ্যতা কীভাবে মূল্যায়ন করবেন? চাকরিতে আবেদনকারীদের মধ্যে প্রাথমিক সিলেকশন তো কিছু না কিছু দেখে করতে হবে। আর তাই বেশিরভাগ সময়েই দেখা হয় সিজিপিএ।
অনেকেই চাকরিতে এপ্লাই করে, কিন্তু এতগুলো সিভি থেকে সবার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব নয়। তাই যাদের সিজিপিএ ভালো, তারাই প্রথমে ইন্টারভিউ কল পায়। কিছু বড় কোম্পানিতে তো সরাসরি মিনিমাম সিজিপিএ ক্রাইটেরিয়াও থাকে। কারণ? তারা সেই মানুষদের নিতে চায় যারা স্টুডেন্ট লাইফে রেস্পন্সিবিলিটির প্রমাণ রেখেছে। স্টুডেন্ট লাইফে ফোকাস মেইনটেইন করে, টেনশন হ্যান্ডেল করে, ভালো একটা রেজাল্ট করতে পারা আসলেই একটা বড় রেস্পন্সিবিলিটি।
তবে, এমনটা নয় যে শুধুমাত্র সিজিপিএ দিয়ে জীবন চালিয়ে নিতে হবে। যদি আপনার সিজিপিএ একটু কম হয়, তাহলে প্রফেশনাল লাইফের শুরুতে হয়তো একটু কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে, তবে স্কিল আর ডিটারমিনেশন দিয়ে তা মেকআপ করে নেয়া যায়। স্টুডেন্ট লাইফে হয়তো বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ ছিল, সেসব কারণে হয়তো রেজাল্টে কিছুটা কমতি থেকে গেছে। কিন্তু তাই বলে ভবিষ্যৎ জীবন থেমে থাকবে, এমনটা নয়।
সো সময়টাকে সঠিকভাবে কাজে লাগান, নিজেকে প্রতিনিয়ত আপগ্রেড করুন। Youman-এর সাথে থাকুন আর আমাদের থেকে প্রতিদিন কিছু নতুন শিখুন, যেটা আপনাকে আরও স্মার্ট আর এগিয়ে রাখবে!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন