ইন্টার্ভিউর প্রথম ৩০ সেকেন্ড কি করবেন?

ইন্টারভিউর প্রথম ৩০ সেকেন্ড: জিতবেন কি হারবেন?

ইন্টারভিউ বোর্ডে ঢুকে প্রথম ৩০ সেকেন্ডেই আপনার ইন্টারভিউর স্পিড কেমন হবে, সেটা মোটামুটি ঠিক হয়ে যায়! কারণ প্রথম দেখাতেই আমরা একটা ইম্প্রেশন তৈরি করি। আর সেই ইম্প্রেশনের উপরেই নির্ভর করে বাকি ইন্টারভিউ।

প্রথমেই দরজা ঠেলে গুড মর্নিং বা গুড আফটারনুন বলে ভদ্রভাবে ঢুকে পড়ুন। এটা প্রফেশনালিজম আর কনফিডেন্সের ইম্প্রেশন দেয়। আর হ্যাঁ, ইন্টারভিউতে ক্যাজুয়াল জিন্স-টি শার্ট এড়িয়ে যান। প্রেজেন্টেবল পোশাক পরুন যা আপনার কনফিডেন্ট ভিউটা তুলে ধরে।

বডি ল্যাঙ্গুয়েজ সবকিছু বলে
মুখ শক্ত করে না বসে, স্ট্রেইট হয়ে বসুন। চোখ এদিক-ওদিক না ঘুরিয়ে সরাসরি তাকান। বডি ল্যাঙ্গুয়েজের মাধ্যমে বোর্ডকে আপনার কনফিডেন্সটা দেখান।

ফোন সাইলেন্টে রাখতে ভুলবেন না
ইন্টারভিউ চলাকালীন সময়ে যদি ফোনের রিং বেজে ওঠে, এটা পুরো মুডটাই নষ্ট করে দেয়। তাই রুমে ঢোকার আগে ফোনটা সাইলেন্ট করে নিন। ভুলে গেলে বা বেজে উঠলে, নো চেকিং, ওকে? পুরো মনোযোগ ইন্টারভিউতে রাখাই বেটার।

কনভারসেশন, শুধু জবাব নয়!
ইন্টারভিউটা যেন একতরফা কমিউনিকেশন না হয়। বরং যত দ্রুত এটাকে ডিসকাশনে নিয়ে যেতে পারবেন, ততই বেটার। কারণ এই কনভারসেশন আপনাকে তুলে ধরে স্মার্টলি, আর আপনার কমিউনিকেশন স্কিল, কনফিডেন্স এগুলো বোর্ডের চোখে আপনার ইমেজকে আরও শক্তিশালী করে।

অতএব, একটু স্ট্র্যাটেজিক হলে আর এই ছোট ছোট পয়েন্ট মাথায় রাখলে ইন্টারভিউটা যাবে অনেক স্মুথলি!

আপনার প্রতিটি দিন হোক প্রোডাক্টিভ আর এনজয়েবল! Youman-এর ইউজফুল কন্টেন্ট আর ক্যারিয়ার টিপস পান যখন তখন।


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

প্রতিদিনের জীবন সহজ করার ১০টি প্রযুক্তি টিপস

বেড়াতে যাবেন কোথায় ? কেন?

প্যাসিভ ইনকামে ফোকাস