পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ফোনটা নামিয়ে রেখে সত্যিকারের আনন্দ পাওয়ার ট্রিকস!

ছবি
ঘুমানোর আগে কী করলে সত্যি আরামে ঘুমাবে?  রাতে ঘুমাতে যাওয়া মানেই যুদ্ধ? শুতে গেলেই Netflix চালু, TikTok স্ক্রলিং অনলিমিটেড, বা random চিন্তার ওভারলোড?  সকালে উঠে মনে হয়, "কাল রাতে এত দেরি করলাম কেন?" আপনার যদি ঘুমের সাথে toxic relationship হয়ে থাকে, তাহলে এটা fix করার সময় এসেছে!  একটা স্মার্ট নাইট রুটিন থাকলে আরামের ঘুম + প্রোডাক্টিভ সকাল দুটোই পেতে পারেন! কীভাবে? চলুন দেখে নেই   রাতের রুটিন কেন দরকার? একটু ভাবুন—আপনি যদি প্রতি রাতে random টাইমে ঘুমান, তাহলে আপনার ব্রেন আর বডি confused হয়ে যাবে। আর তখনই শুরু হবে ঘুম না আসা, মুড অফ, দিনভর অলসতা আর সকালবেলা এলার্ম বন্ধ করে ১০ বার স্নুজ দেওয়া! কিন্তু, একটা স্টেবল রুটিন থাকলে আপনার ব্রেন জানবে, "ওহ, এই সময় আসলে আমাকে শান্ত হয়ে ঘুমাতে হবে।" ফলে আপনি আরামে ঘুমাবেন, সকালটা দারুণ যাবে, আর দিনটা হবে একদম প্রোডাক্টিভ!   পারফেক্ট নাইট রুটিন বানানোর ৬টা স্মার্ট স্টেপ! ১। "Screens Off, Mind On" – ঘুমানোর ৩০ মিনিট আগে স্ক্রিন বন্ধ করুন! আমাদের চোখ আর ব্রেন স্ক্রিনের ব্লু লাইট একদমই পছন্দ করে না! এটা আমাদের মেলাটোনিন...

ইমারজেন্সি ফান্ড না থাকলে এখনই বানান!

ছবি
একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলেন মোবাইলটা হুট করে কাজ করছে না!  অথবা হুট করে বাইকের ইঞ্জিন বিগড়ে গেছে!  কিংবা আচমকা চাকরি চলে গেল!  এই অবস্থায় যদি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স শুন্য থাকে, তাহলে কী করবেন? বন্ধুর কাছে ধার চাইবেন, না বাবা-মায়ের কাছে?  কিন্তু যদি এমন হতো যে আপনার কাছে একটা "ইমারজেন্সি ফান্ড" ছিল? তাহলে নিজেই নিজের হিরো হয়ে যেতে পারতেন!  আজ আমরা জানবো, কেন ইমারজেন্সি ফান্ড দরকার আর কীভাবে খুব সহজেই এটা বানাতে পারবেন!   ১। ইমারজেন্সি ফান্ড মানে আসলে কী? ইমারজেন্সি ফান্ড মানে সেই টাকা যা আপনি শুধুমাত্র জরুরি সময়ের জন্য রেখে দেবেন! চাকরি চলে গেলে হঠাৎ মেডিকেল ইস্যু হলে আনএক্সপেক্টেড খরচ (যেমন মোবাইল, ল্যাপটপ নষ্ট হওয়া) বৃষ্টি আর বাজ পড়ে ছাতা হারিয়ে ফেলা!  এই ফান্ড দুই-তিন মাসের খরচ চালানোর মতো হতে হবে, যাতে আপনি চাপমুক্ত থাকতে পারেন! প্রো টিপ: এই টাকা যেন নষ্ট না হয়, তাই এটাকে আলাদা একাউন্টে রাখুন! ২। কেন ইমারজেন্সি ফান্ড দরকার? মাস শেষে টাকা না থাকলে স্ট্রেস বাড়ে! Imagine করুন – আপনি স্যালারির জন্য অপেক্ষা করছেন, কিন্তু তার আগেই জরুরি খরচ চলে এলো!...

লাগেজে কম জিনিস, কিন্তু সবকিছু থাকবে!

ছবি
লাগেজে কম জিনিস, কিন্তু সবকিছু থাকবে! | স্মার্ট প্যাকিং হ্যাকস রাত তিনটা বাজে। আপনাকে কাল সকাল সাতটায় ফ্লাইট ধরতে হবে। অথচ লাগেজের এক কোণা পর্যন্ত গুছানো হয়নি। আপনি কিছুক্ষণ ব্যাগের দিকে তাকিয়ে থাকলেন। তারপর আনমনে ভাবলেন— “আহা! এই কাজটা কেন মানুষ নিজের ইচ্ছায় করে!” এখন দুটো রাস্তা খোলা— ১। ব্যাগে যা খুশি ঢুকিয়ে ফেলার পর সকালে সেটা আবার বের করে নতুন করে গুছানো। ২। এখনই একটু স্মার্টলি প্যাকিং করা, যাতে যাত্রার দিন অযথা দৌড়াদৌড়ি না করতে হয়। আমি দ্বিতীয় অপশনটাই সাজেস্ট করব। কারণ, প্যাকিং একটা শিল্প। এই শিল্পে দক্ষতা থাকলে অর্ধেক যাত্রাই স্বস্তিদায়ক হয়ে যায়। চলুন তবে, কীভাবে কম জায়গায় বেশি দরকারি জিনিস নেওয়া যায়, সেটার কিছু চমৎকার টিপস দেই। ১। ব্যাগ গুছানোর আগে, মাথা গুছান! আপনার ব্যাগে তিন রকমের জিনিস থাকতে পারে—  যেগুলো একদমই দরকারি।  যেগুলো দরকারি কিন্তু অন্য কিছু দিয়ে রিপ্লেস করা যায়।  যেগুলো আপনার মনের দুঃখের ফসল, কিন্তু কাজে আসবে না। প্রথমটা নেবেন, দ্বিতীয়টা নিয়ে ভাববেন, তৃতীয়টা ভুলে যাবেন। ২। রোলিং মেথড ব্যবহার করুন! সাধারণ মানুষ কাপড় গুছায় ভাঁজ করে, বুদ্ধিমান মানুষ কাপ...

পরীক্ষার আগে টেনশন না করে কীভাবে কুল থাকা যায়?

ছবি
পরীক্ষার আগের রাত। রাত ২টা বাজে। বই খুলে বসে আছেন, মাথার মধ্যে ঘুরছে—"এত কিছু পড়তে হবে! সময় তো আর নেই! আমি শেষ!"  সত্যি কথা কী, আমরা সবাই জীবনের কোনো না কোনো সময় লাস্ট-মিনিট এক্সাম প্যানিক এর শিকার হয়েছি। কিছুই মনে থাকছে না, হার্টবিট বেড়ে গেছে, এক্সামের হলে ঢুকলে হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। পরিচিত লাগছে তো? কিন্তু চিন্তা নেই!  আজকে এমন কিছু রিয়েল লাইফ স্ট্র্যাটেজি শেয়ার করব, যা এক্সামের আগের রাতেও আপনাকে ঠান্ডা মাথায় রাখতে সাহায্য করবে। পড়ুন আর রিলাক্স করুন!   ১। "এক্সামের আগে কিছুই মনে থাকছে না!" – এই ইলিউশনে পড়বেন না! পরীক্ষার আগের রাতে মনে হতে পারে—"আমার কিছুই মনে নেই, সব ভুলে গেছি!" কিন্তু এটা আসলে আপনার ব্রেনের একটা ট্রিক! এক্সামের সময় যখন প্রশ্ন দেখবেন, তখন অটোমেটিক ব্রেন আর্কাইভ থেকে ইনফো বের করে দেবে। তাই অযথা প্যানিক করবেন না! বরং নিজেকে বলুন— "আমি পড়েছি, আমি পারব!"   ২। নতুন কিছু পড়তে যাবেন না! (Seriously, don’t do it!) পরীক্ষার আগের রাতে নতুন চ্যাপ্টার পড়ার চেষ্টা মানেই ব্রেইন ফ্রিজ!  ✔️ এক্সামের ঠিক আগে যা পড়বেন, সেটাই সবচেয়ে বেশি মনে থ...

বসের সাথে স্মার্টলি সম্পর্ক গড়ে তোলার কৌশল

ছবি
আজ হাসানের ঘুম আসছে না। ছাদে উঠে আকাশের দিকে তাকিয়ে রাগে গজগজ করতে লাগলেন। কারণ? বস— তপন সাহেব। দুপুরে মিটিংয়ের সময় তপন সাহেব তাঁকে বলেছিলেন, “আপনার রিপোর্টের গ্রাফগুলোর কালার একদমই মানানসই না। একটু রুচিশীল হন!” এই একটা কথা শুনেই হাসানের মনে হলো, “বস আমাকে সহ্যই করতে পারেন না। আমার রিপোর্টের কালার নিয়েও ইগো সমস্যা!” আকাশের তারা ঝলমল করছে, কিন্তু হাসানের মাথায় শুধু ইনক্রিমেন্ট কাটা যাওয়ার ভয় আর অফিসের রাজনীতি! কিন্তু সত্যিটা হলো, বসেরা শত্রু নন। তাঁরা রোবটও নন। তাঁরা মানুষ, তাঁদেরও চাওয়া-পাওয়া আছে। আর বসের সাথে স্মার্টলি সম্পর্ক গড়তে পারলে, চাকরির জার্নিটা অনেক মসৃণ হয়ে যায়! তাহলে, কীভাবে? আসুন দেখি! ১। বস ভালো না খারাপ, সেটাই কি আসল বিষয়? প্রথমেই একটি ভুল ধারণা ভাঙানো দরকার— সব বস খারাপ নন, আবার সব বস ভালোও নন। কিন্তু এর মানে এই নয় যে, আপনি একটি ভুল করলেই বস আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবেন। তাঁরা আসলে চান, আপনি ভালো পারফর্ম করুন, যাতে পুরো টিমের ইমেজ ঠিক থাকে। আপনি যদি বসকে “বিরক্তিকর মানুষ” হিসেবে দেখেন, তাহলে অফিসের জীবন কঠিন হয়ে যাবে। কিন্তু যদি তাঁকে একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেন, তাহ...