পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অনলাইন কোর্সের ৭টি টিপস

ছবি
  ই-লার্নিং থেকে সেরা আউটপুট পেতে মেনে চলুন ৭টি টিপস! আজকাল আমরা প্রায় সবাই ই-লার্নিংয়ের সাথে পরিচিত। তবে অনেকেই ভাবে, অনলাইন লার্নিং মানেই ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ। বাস্তবে, ই-লার্নিং থেকে সঠিকভাবে শেখার জন্য আপনাকে কিছু টিপস মেনে চলতে হবে। তো, দেরি না করে চলুন দেখে নেওয়া যাক কীভাবে আপনি যেকোনো ই-লার্নিং থেকে সেরা আউটপুট পেতে পারেন! ১. স্টাডি গোল সেট করুন: সো, কত সময়ের মধ্যে কী শিখবেন তা আগে থেকেই ঠিক করে নিন। শুধু মনে মনে নয়, বরং লিখে রাখুন। নির্দিষ্ট সময় পরে দেখতে পারবেন কতটুকু এগিয়েছেন। ২. পড়ার জন্য আলাদা জায়গা ঠিক করুন: বাসার একটি নির্দিষ্ট জায়গা বেছে নিন পড়ার জন্য। মনে রাখবেন, বিছানায় বসে বা সোফায় শুয়ে লেকচার দেখা ঠিক নয়। যদি সম্ভব হয়, পড়ার টেবিল বা নির্দিষ্ট চেয়ারে বসে কোর্সে অংশগ্রহণ করুন। ৩. টাইম শিডিউল তৈরি করুন: নিজের জন্য একটি ক্যালেন্ডার তৈরি করুন এবং সঠিক একটি সময় নির্ধারণ করুন কবে-কখন লেকচার দেখবেন ও অ্যাসাইনমেন্ট শেষ করবেন। শিডিউল মানলে গ্যাপ দিতে মন চাইবে না! ৪. নিজেকে অ্যাকাউন্টেবল করুন: আপনার কোর্সটি নিয়ে বন্ধুবান্ধবদের জানান। এমনকি চাইলে ফেসবুকে স্ট্যাটাসও দিতে পারেন...

ইন্টার্ভিউ নিবেন কিভাবে?

ছবি
যদি আপনি ইন্টারভিউ নেয়ার দায়িত্বে থাকেন, তাহলে এই টিপসগুলো কাজে আসবে! ইন্টারভিউ নেয়া আসলে একটু আলাদা স্কিল। আমরা সাধারণত কীভাবে ইন্টারভিউ দেয়া যায়, তা নিয়ে প্রিপারেশন নেই, কিন্তু কীভাবে নিতে হয় সেটা শিখি না। চলুন দেখে নিই, কীভাবে আপনি একটা ইফেকটিভ ইন্টারভিউ নিতে পারেন। ১. অপ্রয়োজনীয় রেনডম কথাবার্তা বাদ দিন, ফোকাসড থাকুন প্রশ্নগুলো সাজিয়ে গুছিয়ে কয়েকটা রিলেটেড টপিকের উপর প্রশ্ন করুন। এতে ক্যান্ডিডেটের দক্ষতা সম্পর্কে দ্রুত একটা ধারণা পাবেন। ২. ইন্টারভিউটা ফ্রেন্ডলি রাখুন ইন্টারভিউতে কঠিন পরিবেশ তৈরি না করে ফ্রেন্ডলি থাকুন। মনে রাখবেন, ইন্টারভিউ দিতে আসা ক্যান্ডিডেট আপনার কম্পিটিটর নয়। তাদের চোখে কোম্পানিটাকে পজিটিভভাবে তুলে ধরার চেষ্টাও করুন। ৩. স্ট্যান্ডার্ড ধরে নেবেন না আপনি কোম্পানির অনেক কিছু জানেন, কারণ আপনি সেখানে কাজ করেন। কিন্তু ক্যান্ডিডেট সেটা জানে না। তাই কাজের প্রসেস নিয়ে জটিল প্রশ্ন না করে সরাসরি তার স্কিলস বুঝে নেয়ার মতো প্রশ্ন করুন। ৪. নির্দিষ্ট টাইমের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেয়ার চেষ্টা করুন সময়মতো সিদ্ধান্ত নেয়া জরুরি। যদি ক্যান্ডিডেট সব প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারে, তাহলে তাকে...

ভোরে ওঠার ৪টি টিপস

ছবি
সকালে উঠে দিন শুরু করলে সফলতা বেশি! আপনি যদি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিসে গিয়ে পুরো দিনটা ভালোমতো কাটান, তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন কতটা ফ্রেশ আর প্রডাকটিভ হতে পারেন। কিন্তু সকালে উঠে দেরি করে ঘুম থেকে উঠলে দিনটা স্ট্রেস আর হ্যাস্ত হয়ে যায়, তাই না? তো, চলুন দেখে নি কিভাবে ভোরে উঠার অভ্যাসটা তৈরি করা যায়। ১. দিনটা শুরু করার আগে এক্সারসাইজ করুন সকালে উঠে, আপনি যদি শুধু বিছানায় শুয়ে থাকেন, তাহলে কিন্তু কোন কাজের আগ্রহ আসবে না। এর চেয়ে একটু এক্সারসাইজ বা হালকা স্ট্রেচিং করলে সারা দিনের এনার্জি পাবেন। মনে রাখবেন, ফিজিক্যাল একটিভিটি আপনার মস্তিষ্ককে সজাগ করে তোলে, এবং আপনি দ্রুত ফোকাস করতে পারবেন। ২. টাইম ম্যানেজমেন্টে থাকুন সকালে ঘুম থেকে উঠে সময়টা নিজের জন্য দিন। হালকা এক্সারসাইজের পর, রিলাক্স হয়ে ব্রেকফাস্ট করুন। একটা টাইম টেবিল তৈরি করে দিনের কাজগুলোকে প্ল্যান করুন। আপনি যখন সকালে উঠে একটা গুছানো পরিকল্পনা মেনে চলবেন, তখন বুঝতে পারবেন আপনার দিনটা প্রোডাকটিভ হয়ে গেছে। ৩. মর্নিং রুটিন তৈরি করুন সকালে উঠে যদি আপনি পরিশ্রম করেন, সেটা আপনার সারাদিনের কাজের গতিকে ইফেক্টিভ করবে। যদি আপনি সকাল...

ফিক্সড অ্যাসেট ইনভেস্টমেন্ট কি জরুরী

ছবি
ফিক্সড অ্যাসেট ইনভেস্ট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া একদম সহজ নয়। এতে অনেক টাকা লাগে, কিন্তু রিটার্নও ভালো আসে। আজকে জানবো কেন ফিক্সড অ্যাসেট এ ইনভেস্ট করা উচিত এবং এর মধ্যে আপনি কী ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারেন। ফিক্সড অ্যাসেট কি? ফিক্সড অ্যাসেট মানে এমন কিছু জায়গায় ইনভেস্ট করা, যা আপনি পরবর্তী সময় সম্পত্তি হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন—জমি কেনা, বাড়ি বানানো বা এপার্টমেন্ট কিনে রাখা। এই ইনভেস্টমেন্টের দাম অনেক সময় ধরে বাড়ে, সুতরাং দুই মাসে দ্বিগুণ লাভ আশা করা ঠিক হবে না। এমনকি পাঁচ বা দশ বছর অপেক্ষা করতে হতে পারে। ফিক্সড অ্যাসেট ইনফেস্টমেন্টে ঝুঁকি ফিক্সড অ্যাসেট কিনতে গেলে প্রথমেই আপনাকে বড় অংকের টাকা খরচ করতে হয়। এখন প্রশ্ন হলো—আপনি কি ভবিষ্যতে এটা ঠিকমত মেইন্টেন করতে পারবেন? ধরুন, আপনি শহরের বাইরে কোনো জমি কিনে ফেললেন, কিন্তু সময়ের সাথে সেখানে যেতেই পারলেন না। তখন জমি দখল হয়ে যেতে পারে। এমন পরিস্থিতি এড়িয়ে চলতে, ভালোভাবে ভাবুন এবং বুঝে-শুনে সিদ্ধান্ত নিন। ফিক্সড অ্যাসেটের লাভ বা ক্ষতি ধরুন, আপনি নিজের বাড়ি বানানোর জন্য সঞ্চয় করছেন, কিন্তু হঠাৎ কোনো মেডিকেল ইমার্জেন্সির কারণে ক্যাশ টাকার ...

ডিউটিফ্রি শপিং

ছবি
যদি ডিউটিফ্রি শপে ঢুকে মনে হয় জিনিসগুলো অনেক সস্তা, তাহলে একটু থামেন। আসলে ব্যাপারটা তেমন নয়। চলুন, ডিউটিফ্রি শপিং সম্পর্কে কিছু বেসিক হ্যাক জানি। ডিউটিফ্রি মানে এমন শপ, যেখানে প্রোডাক্টে কোনো মার্কেট ভ্যাট বা ট্যাক্স থাকে না। এয়ারপোর্টে ইমিগ্রেশন পার করার পরেই যে শপগুলো দেখা যায়, সেগুলোতেই মূলত ডিউটিফ্রি শপিং করা যায়। এখন, সব প্রোডাক্টের দামই এখানে কম হবে না! আসলে সেগুলোর দাম কম হয়, যেগুলোর ওপর ট্যাক্স বা ভ্যাট রেট বেশি। যেমন সিগারেট বা অ্যালকোহল — এগুলো ডিউটিফ্রি শপে তুলনামূলক সস্তা হতে পারে। তবে, কিছু ডিউটিফ্রি শপে মার্কেটের চাইতে প্রোডাক্টে মার্ক আপও করা থাকে। ফলে প্রোডাক্টের অরিজিনাল প্রাইস আর বাজারের দাম প্রায় কাছাকাছি হয়ে যায়। কাজেই কোনো প্রোডাক্টের আসল দাম জানেন না? তাহলে হয়তো ওই প্রোডাক্টটা ডিউটিফ্রি থেকে কেনার দরকার নেই। ডিউটিফ্রি শপের প্রাইস বুঝতে সহজ টিপ: পছন্দের প্রোডাক্টের এক্সচেঞ্জ রেট দেখে ঠিক করে নিতে পারেন যে আসলেই বাইরের চাইতে দাম কম কিনা। আর যেকোনো প্রোডাক্ট কিনতে চাইলে, অনলাইনে একটু ঘেঁটে আসল দাম আর ডেলিভারি চার্জ কত পড়বে তা দেখে নেন। যদি দেখেন ডিউটিফ্রিতে দামে বেশ...

স্কিল বাড়াবেন কিভাবে?

ছবি
ক্যারিয়ার বিল্ডিংয়ের জন্য স্কিল ডেভেলপমেন্ট: সিম্পল স্টেপস ফলো করুন ক্যারিয়ার তৈরি করতে হলে স্কিল ডেভেলপমেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু, কিভাবে নতুন স্কিল শিখবেন এবং দক্ষ হয়ে উঠবেন? জেনে নিন, কিভাবে সঠিকভাবে স্কিল ডেভেলপ করা যায় এবং আপনার ক্যারিয়ারকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া যায়। নতুন স্কিল শেখার জন্য তিনটি সহজ কিন্তু কার্যকরী স্টেপ ফলো করতে হবে। স্টেপ ১- ফোকাস করুন: প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্টেপ হল ফোকাস। আপনি যদি পিয়ানো বাজানো শিখতে চান, তবে সব কিছু ভুলে শুধু পিয়ানো বাজানোর উপর মনোযোগ দিন। শুরুতে আপনার বেসিক স্কিলগুলো মজবুত করতে হবে। ফোকাস করলে আপনি যে স্কিল শিখতে চান, সেটাতে আপনার পুরো মনোযোগ থাকবে, এবং আপনি দ্রুত উন্নতি করতে পারবেন। আপনি যে স্কিলই শিখছেন না কেন, ফোকাস ঠিক রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। স্টেপ ২- প্রাকটিস করুন: স্কিল শেখার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল প্রাকটিস করা। আপনি যতই নতুন কিছু শিখুন, যতদিন প্রাকটিস না করবেন, ততদিন স্কিলটি আপনার ভেতর গভীরভাবে বসবে না। আপনি যদি ফ্রেঞ্চ শিখতে চান, তাহলে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে প্রাকটিস করুন। প্রাকটিসের জন্য একটা রুটিন বানিয়ে নিন। যেমন,...

চাকরি ছাড়বেন যেভাবে

ছবি
রেজিগনেশন দেয়ার সময় খেয়াল রাখুন এই টিপসগুলো! নতুন চাকরির খোঁজে এতটাই ব্যস্ত থাকি আমরা যে, পুরনো চাকরি থেকে ঠিকঠাক ভাবে রেজিগনেশন দিতে ভুলে যাই। অথচ, রেজিগনেশন দেয়ার সঠিক পদ্ধতি জানা খুবই জরুরি। এতে ভবিষ্যতে আপনার ক্যারিয়ার আর সম্পর্কের উন্নতি হবে। ১. রেজিগনেশন লেটার টাইপ করুন গুছিয়ে নতুন সুযোগ বা পছন্দের পজিশনের জন্য যখন চাকরি ছাড়ার সময় আসে, ধীরে সুস্থে সুন্দর করে রেজিগনেশন লেটার টাইপ করুন। রেজিগনেশন লেটারে বাজে কথা না বলে লিখতে পারেন কীভাবে এই কোম্পানিতে কাজ করতে গিয়ে আপনি শেখার সুযোগ পেয়েছেন। ২. বসের সাথে ঠান্ডা মাথায় কথা বলুন রেজিগনেশন লেটারের দুই কপি প্রিন্ট করে তাতে সাইন করুন। তারপর ঠান্ডা মাথায় বসের সাথে বসে আপনার রেজিগনেশনের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিন। আলোচনা শেষে এক কপি বসকে দিয়ে আরেক কপি সিগনেচার করিয়ে নিজের কাছে রেখে দিন। ৩. নোটিশ পিরিয়ড মেইনটেইন করুন সব কোম্পানিতেই চাকরি ছাড়ার নোটিশ পিরিয়ড থাকে, তাই অবশ্যই সেই পিরিয়ডটা মেইনটেইন করবেন। এটা আপনার প্রফেশনালিজম দেখাবে। ৪. হ্যান্ডওভার ডকুমেন্ট তৈরি করুন রেজিগনেশন দিয়ে যাওয়ার আগে আপনার কাজগুলোর বর্তমান স্টেটাস আর কোন ডকুমেন্ট কোথায় আছে,...

শেভিং-এর যত নিয়ম কানুন

ছবি
শেভিং করলেই ত্বক ভালো থাকবে, তবে সঠিক নিয়মে! শেভিং করলেই ত্বক মসৃণ হয়ে যাবে এমন না। ভুল নিয়মে শেভ করলে ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। আর যেহেতু আমরা প্রায়ই শেভ করি, তাই চলুন দেখে নিই বেসিক শেভিং টিপস যা মেনে চললে আপনার ত্বক থাকবে সুস্থ এবং ঝকঝকে! ১. সঠিক শেভিং ইকুইপমেন্ট ব্যবহার করুন শেভিং এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো সঠিক রেজার। ভালো ব্রান্ডের রেজার ব্যবহার করা জরুরি। একদিন পরপর শেভ করলে দুই সপ্তাহ পর পর রেজার চেঞ্জ করতে হবে, আর যদি আপনি সপ্তাহে একবার শেভ করেন, তাহলে চার সপ্তাহ পর পরপর রেজার চেঞ্জ করুন। ওয়ান টাইম রেজার তো একবার ব্যবহার করেই ফেলে দিন, আর সেটা ১০ বার পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে। ২. শেভিং ফোম/জেল ব্যবহার করুন শেভ করতে হলে শেভিং জেল বা শেভিং ফোম ব্যবহার করা উচিত। দাড়ি নরম করতে, ৫-৭ মিনিট অপেক্ষা করে শেভ শুরু করুন। যদি শেভিং জেল না থাকে, আপনি হেয়ার কন্ডিশনার বা সাবানও ব্যবহার করতে পারেন, তবে সাবানের ব্যবহারটা একটু কম করাই ভালো। ৩. নিয়মিত শেভ করবেন, কিন্তু সাবধানে প্রতিদিন শেভ করলে ত্বকের ডেড সেলস উঠে আসে, তবে সেটা ত্বকের জন্য ভালো নয়। চেষ্টা করুন ৭ দিন পর পর শেভ করতে, তা...

কোথায় খরচ করবেন

ছবি
টাকা আয় করার পর, যদি আপনি জেনে বুঝে খরচ না করেন , তবে যতই ইনকাম করেন না কেন, একসময় সব টাকা শেষ হয়ে যাবে, আর আপনি ফাইনান্সিয়াল সমস্যা এড়িয়ে চলতে পারবেন না। আজকে জানবো কিভাবে টাকা খরচে নজর রাখলে আপনি ফাইনান্সিয়ালি স্টেবল থাকতে পারবেন। খরচের হিসাব না করলে বিপদ নিশ্চিত যত টাকা আপনার কাছে থাকুক, যদি আপনি বুঝে-শুনে খরচ না করেন, একসময় সব শেষ হয়ে যাবে। পকেটে টাকা না থাকলে জীবন সত্যিই কঠিন হয়ে যাবে। তাই, টাকা খরচ করার সময় একটু সচেতন থাকা জরুরি। ওয়ারেন বাফেটের একটা বিখ্যাত উক্তি আছে—“আপনি যদি প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার সময় টাকা খরচ করতে থাকেন, তাহলে একসময় আপনাকে সেই প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো বিক্রি করতে হবে।” উদাহরণ: নতুন আইফোন কেনা ধরুন, নতুন আইফোনের মডেল লঞ্চ হলো আর আপনি পুরো টাকা দিয়ে তা আপগ্রেড করে ফেললেন। এই নতুন ফোনটা আপনাকে কিছুদিন মানসিক শান্তি দিবে, কিন্তু কয়েক মাস পরে আপনাকে আর্থিক চাপের মধ্যে পড়তে হতে পারে। সস্তা ফোনও ঠিকমতো কাজ করে, কিন্তু আপনি যদি একটু বেশি খরচ করে ভালো ফোন কেনেন, তবে দীর্ঘমেয়াদে সেটা আপনাকে বেশি সুবিধা দেবে। সস্তা জিনিসের শিকার হবেন না বাসার ফ্রিজ নষ্ট হয়ে গেলে, আপনি স...

মোশন সিকনেস থেকে মুক্তি

ছবি
ট্রেনে, বাসে বা প্লেনে উঠলেই মাথা ঘোরে? বমি বমি লাগে? সলিউশন এখানে! ট্রিপ মানেই ফুরফুরে মুড, উইন্ডো-সাইড সিট আর কফি হাতে একটা চিল ওয়াইব, তাই না? কিন্তু যদি মাথা ঘুরতে শুরু করে, বুক ধড়ফড় করে আর গা গুলিয়ে যায়, তাহলে মজা একেবারে মাটি! হ্যাঁ, বলছি মোশন সিকনেসের কথা। তবে কোনো টেনশন নাই! আজকে শেয়ার করবো মোশন সিকনেস থেকে বাঁচার সিম্পল আর ইফেক্টিভ কিছু টিপস! মোশন সিকনেস কেন হয়? সিম্পল ভাবে বললে, ব্রেন কনফিউশনেই যত বিপদ! আপনি জানালার বাইরে তাকিয়ে আছেন → ব্রেন বলছে: "গাড়ি চলছে!" আপনি বই পড়ছেন বা ফোন স্ক্রল করছেন → ব্রেন বলছে: "সব ঠিকই আছে, আমরা তো স্থির!" এতেই ব্রেনের শর্ট সার্কিট হয়ে যায়! ফলে শুরু হয় মাথা ঘোরা, বমি ভাব, ক্লান্তি আর একদমই আনপ্রোডাক্টিভ একটা ফিলিং। মোশন সিকনেস থেকে বাঁচার স্মার্ট টিপস! স্ক্রিন থেকে দূরে থাকাঃ বাসে বা ট্রেনে বই পড়া, ফোনে স্ক্রল করা বা ল্যাপটপ দেখা? নো-নো! এতে ব্রেন আরও বেশি কনফিউজড হয়, আর আপনি আরও বেশি অসুস্থ ফিল করবেন। চোখ বন্ধ রাখেন বা বাইরে তাকানঃ চোখ বন্ধ করে একটা হালকা গান বা পডকাস্ট শুনেন। নাহলে জানালার বাইরে কোনো একটা পয়েন্ট ফোকাস করেন।...

ড্রিম ইউনিভার্সিটি চয়েজ – তুমিই ঠিক করো!

ছবি
একসময় সবাই ভাবত, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়ে শুধু ফাঁকিবাজ স্টুডেন্টরা। যদিও এখন এই ধারনাটা ডাইনোসরের মতোই প্রায় বিলুপ্ত। কিন্তু ‘প্রাইভেট ভার্সেস পাবলিক’ ইউনিভার্সিটি ডিবেটটা এখনও অনেকের মাথায় ঘুরপাক খায়। প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি না পাবলিক, কোনটা বেস্ট? এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার আগে একটা ছোট রিমাইন্ডার: বিশ্বসেরা বেশ কিছু ইউনিভার্সিটি যেমন হার্ভার্ড, এমআইটি, বা ইয়েল কিন্তু প্রাইভেট! এখানকার গ্র্যাজুয়েটরা গুগল-ফেসবুকের টপ পজিশনে। তাই জাস্ট ‘প্রাইভেট’ বলে হালকাভাবে নেওয়ার কিছু নেই। বাংলাদেশে টপ র‍্যাংকিং ইউনিভার্সিটির তালিকাতেও পাবলিকের পাশেই রয়েছে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি। তাই পাশের কেউ যদি প্রাইভেট নিয়ে নাক সিটকায়, তাদেরও ভুল ভাঙছে! তবে পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে এপ্লিকেন্ট বেশি হওয়ায় চান্স পাওয়া একটু কঠিন আর প্রতিযোগিতা বেশি। তাই অনেকেই ইচ্ছের ডিপার্টমেন্ট না পেলে প্রাইভেট বেছে নেয়। তাতে যে একদমই প্রতিযোগিতা নেই, তা না; কিন্তু এখানে চান্স একটু বেশি থাকে। গ্রিন ক্যাম্পাসের কথা বললে, ম্যাক্সিমাম প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাস হয়তো পাবলিকের মতো গ্রীন না, তবে এডুকেশনের কোয়ালিটিতে কম্প্রোমাইজ করা ...

আপনার জন্য বেস্ট জব কোনটি?

ছবি
ক্যারিয়ার নিয়ে কনফিউশন? এই স্টেপগুলো আপনাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে! আপনি যদি বসে বসে ভাবতে থাকেন, “আমার জন্য কোন কাজটা ভালো হবে?” তাহলে এখানে থেমে থাকবেন না, কারণ আমরা হেল্প করতে এসেছি। কিছু সহজ প্রশ্ন আর নিজেকে ভালোভাবে বোঝার মাধ্যমে ঠিক করে ফেলুন, কোন চাকরিটা আপনার জন্য পারফেক্ট! প্রথমেই আসল কথায় আসা যাক। যদি আপনি আপনার কাজটা এনজয় না করেন, তাহলে ভালো পারফর্ম করা অনেক কঠিন হবে। বারবার চাকরি চেঞ্জ না করে, আগে ঠিকমতো বুঝুন, কোন ধরণের কাজ আপনার কাছে ইন্টারেস্টিং মনে হয়। ধরেন, আপনি ডেস্ক জব পছন্দ করেন। কিন্তু, ঘুরে বেড়ানো বা সেলসের চাকরি আপনার জন্য নয়। তাহলে সেলস ক্যারিয়ার বেছে নিলে সেটা আপনার জন্য কঠিন হয়ে উঠবে। আপনার জন্য বেশি ফোকাসড হবে এমন চাকরি খোঁজা, যা আপনার ইন্টারেস্টের সাথে মেলে। আরেকটা কমন মিসটেক, যা অনেকেই করেন আমরা প্রায়ই আমাদের ফ্যামিলি বা আত্মীয়দের দেখে চাকরি বা স্টাডি ফিল্ড চুজ করি। কেউ ব্যাংকিংয়ে ভালো করছে, দেখে আমরাও সেই ফিল্ডে ঢোকার চেষ্টা করি, ইন্টারেস্ট থাকুক বা না থাকুক! এই কারণে, বেশিরভাগ সময়ই আমরা নিজের পছন্দের কাজ খুঁজে পাই না। পড়াশোনা শেষ করেও যেই কাজটা আমরা করতে...