পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

স্ক্রোল কমাও, ফোকাস বাড়াও !

ছবি
কনসেনট্রেশন কিভাবে ধরে রাখবেন? চারপাশে এত কিছু চলতে থাকলে সহজেই ফোকাস হারাবেন, তাই আসুন কিছু টিপস দেখে নিই, যা কনসেনট্রেটেড থাকতে কাজে লাগবে। ১। স্টাডি গোল সেট করুন: জাস্ট শিখব বলে বসে থাকলেই হবে না, আগে নিশ্চিত করুন কী শিখবেন। একটা প্ল্যান ঠিক করুন। প্রতিদিন কতটা সময় দিবেন, কতদিনে ফিনিশ করবেন। গোল সেট না করলে সঠিক ট্র্যাকে থাকা কঠিন। ২। সঠিক এনভায়রনমেন্ট বেছে নিন: শান্ত পরিবেশ আপনার ফোকাস ধরে রাখতে অনেক হেল্প করবে। কোথায় বসলে আপনি কনসেনট্রেট করতে পারেন, সেটা বুঝে নিয়ে জায়গাটা ঠিক করুন। প্রয়োজনে নিরিবিলি জায়গা খুঁজে নিন। ৩। রুটিন তৈরি করুন: একটা সাপ্তাহিক রুটিন মেক করুন। কখন উঠবেন, কখন পড়বেন সব ফিক্স করুন। প্রপার রুটিন থাকলে মাইন্ড সেট হবে, যা আপনার ফোকাস ধরে রাখতে সহায়তা করবে। ৪। ফোন আর ল্যাপটপ দূরে রাখুন: ফোনের নোটিফিকেশন আর স্ক্রিনটাইম ডিস্ট্রাকশন বাড়ায়। তাই স্টাডি টাইমে ফোন আর ল্যাপটপ সাইলেন্ট বা দূরে রেখে দিন। ৫। না বলতে শিখুন: বন্ধুরা আড্ডা দিতে চায়? কিন্তু আপনি তো ফোকাস ধরে রাখতে চাইছেন। এই টাইমে “না” বলতে শিখুন। আপনার কনসেনট্রেশনের জন্য মাঝে মাঝে এটা ভীষণ জরুরী। এই স্টেপগুলো...

সিভিতে কে হবে রেফারেন্স ?

ছবি
রেফারেন্স কীভাবে পাবেন: আপনার চাকরির জন্য প্রস্তুতি জব এপ্লিকেশন প্রসেস চলাকালীন সময় আপনার কাছে চাকরিদাতা কোম্পানি রেফারেন্সের লিস্ট চেয়ে থাকতে পারে। রেফারেন্স চাওয়ার মানে হচ্ছে, কোম্পানি আপনার ব্যাপারে আগ্রহী এবং তারা আপনার সম্পর্কে আরও জানতে চায়। কিন্তু আপনি জানেন কীভাবে রেফারেন্স পাবেন এবং কিভাবে বেছে নিতে হয় সুইটেবল রেফারেন্স? রেফারেন্স কি? রেফারেন্স হলো এমন কিছু মানুষ যারা আপনাকে চেনে এবং আপনার কাজ ও যোগ্যতা সম্পর্কে জানেন। তাদের নাম রেফারেন্স হিসেবে দিতে হলে অবশ্যই আগে তাদের অনুমতি নিতে হবে। যদি রেফারেন্স দিয়েও তারা আপনাকে মনে না করতে পারেন, তাহলে সেটা আপনার জন্য একটি নেগেটিভ ইমপ্যাক্ট তৈরি করবে। কোম্পানি যে চাকরির জন্য আপনাকে নিয়োগ দিতে আগ্রহী, তারা রেফারেন্সদের কাছে আপনার বিষয়ে খোঁজ নিতে পারে। নেগেটিভ ফিডব্যাকের কারণে চাকরির সুযোগ হাতছাড়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই বুঝতেই পারছেন, রেফারেন্স বিষয়টি কতটা সিগনিফিকেন্ট। কাজেই অর্গানাইজড মানুষ হিসেবে আগেভাগে রেফারেন্সদের একটা তালিকা তৈরি করে রাখুন এবং তাদের সাথে যোগাযোগে থাকুন। রেফারেন্সের জন্য কী কী ইনফরমেশন দরকার? প্রথমে রেফারেন্সের...

ঘুম থেকে ভোরে উঠার টিপস

ছবি
"Early to bed and early to rise, makes a man healthy, wealthy, and wise" — কথাটা সবাই শুনেছি, তাই না? আসলে নতুন স্কিল শেখা বা নিজেকে আরও প্রোডাকটিভ করতে চাইলে সকালে ওঠার মতো সময় আর কিছু নেই। তাছাড়া, মর্নিং ওয়ার্কই শরীর ও মনকে চাঙ্গা রাখে। কিভাবে উঠবেন এত সকালে? নিচে কিছু সিম্পল টিপস রইল! ১। একটা স্লিপ শিডিউল ঠিক করুন: ঘুমের একটা নির্দিষ্ট রুটিন বানান। মানে, প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যান আর একই সময়ে ওঠার চেষ্টা করুন। এমনকি উইকেন্ডেও এই রুটিনটা মেইনটেইন করুন। এভাবেই আস্তে আস্তে বডি ক্লক সেট হবে। ২। বেড টাইম রুটিন সেট করুন: রাতের রিলাক্স টাইমে চা, কফি বা কোল্ড ড্রিঙ্কস এড়িয়ে চলুন। আর ঘুমানোর আগে মোবাইল, ল্যাপটপের স্ক্রিন একদম স্কিপ করতে চেষ্টা করুন। এতে ভালো ঘুম আসবে। ৩। অ্যালার্মটা দূরে রাখুন: অ্যালার্ম বাজলেই উঠে পড়ুন। হাতের কাছে না রেখে একটু দূরে রাখুন যেন উঠতে হয়। তাছাড়া, চেষ্টা করুন অ্যালার্ম ছাড়া নিজেই এক্সপেরিমেন্ট করে ওঠা যায় কিনা। ৪। সকাল সকাল ওঠার একটা মজা খুঁজে বের করুন: ভেবে দেখুন, সকালে ওঠার একটা কারণ থাকলে কেমন হয়? এটা হতে পারে একটা হেলদি ব্রেকফাস্ট, এক্সারসাইজ, ...

ব্যাংক লোন? ভেবে নিন।

ছবি
ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নেওয়ার চিন্তা করছেন? কিন্তু লোন মানেই তো ইন্টারেস্ট আর মাসিক ইন্সটলমেন্টের ঝামেলা। তাই লোন নেওয়ার আগে এই ৫টা রুল ফলো করলেই সহজ হবে। রুল ১। লোন কি সত্যিই দরকার? একটু ভাবুন তো, সেই নতুন সোফা কেনার জন্য লোন নিচ্ছেন, কিন্তু ঈদের বোনাস থেকেও তো সেটার খরচ করা যেত। তাই লোনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে যাচাই করুন, একটু ধৈর্য ধরলেই কি না হয় খরচটা ম্যানেজ করা যেত। কারণ, লোনের সাথে আসে ইন্টারেস্ট যা বাড়তি খরচ। রুল ২। আসলে কত টাকা দরকার? লোন নেওয়ার পরিমাণে হিসেবি হন। যদি ৩ লাখে আপনার কাজ হয়, তাহলে ৪ লাখ নিয়ে ইন্টারেস্ট বাড়ানোর দরকার কী? নিজের ইনকাম অনুযায়ী দরকারি টাকা ধার করবেন, কারণ লোন যত কম, ঝামেলাও তত কম। রুল ৩। ইন্টারেস্ট রেট জানুন যে ব্যাংক থেকে লোন নেবেন, তার ইন্টারেস্ট রেট ভালো করে যাচাই করুন। আর যদি কোনো ব্যাংক কম ইন্টারেস্ট দেয়, তো সেই অপশনটা ভেবে দেখতে পারেন। যত কম ইন্টারেস্ট রেট, তত কম টেনশন! রুল ৪। মান্থলি ইন্সটলমেন্ট কভার করা যাবে? আপনার মাসিক ইনকাম অনুযায়ী ইন্সটলমেন্টের টাকা কভার করতে পারবেন তো? ধরুন, মাসিক ইন্সটলমেন্ট ২০ হাজার টাকা, আর আপনার মাসের খরচই প্রচু...

স্মার্ট ট্যুর প্ল্যানিং

ছবি
ট্যুর মানেই একটু ফুর্তি আর একটু এডভেঞ্চার! কিন্তু সেটাকে আরও স্মুথ আর ঝামেলামুক্ত করতে চাইলে চাই প্রপার প্ল্যান। একা বা বন্ধুদের সাথে প্ল্যান করলেও কয়েকটা স্টেপ জেনে নাও, ট্রিপ হবে আল্ট্রা-কুল! ১।  ট্রাভেল প্ল্যান সেট করো: কখন যাচ্ছ, কিসে যাচ্ছ, কোথায় উঠবে আর কী দেখবে—সব ঝটপট ক্লিয়ার করে ফেলো! টিকিট, হোটেল বুকিং, ভিসা, আর রিটার্ন প্ল্যান ঠিকঠাক গুছিয়ে নাও। মনে রাখো, সঠিক প্ল্যান মানে মাথা ঠান্ডা আর ট্রিপের মজা ডাবল! ২।  বাজেট ঠিক করো: ট্রিপ মানেই খরচা! কী খাবা, কোথায় থাকবা, শপিংও যে করতেই হবে! তাই পুরো ট্যুরের একটা বাজেট আগে থেকেই ফিক্স করে নাও। দেখবা ট্রিপে খরচ নিয়ে কোনো টেনশন থাকবে না! ৩।  ট্যুর চেকলিস্ট বানাও: ছোট একটা লিস্ট কিন্তু লাইফ সেভার! মোবাইল চার্জার, পাওয়ার ব্যাংক, ক্যামেরা বা হেডফোন—এসব নিতে ভুল না হয় যেন। ব্যাগ গুছাতে গিয়ে মনে পড়লে ট্যুরের মুডই নষ্ট হয়ে যাবে! ৪।  প্ল্যান বি রেডি রাখো: ট্রাভেলে গিয়ে যদি কোনো ইম্পরট্যান্ট জিনিস মিস হয়, যেমন মানিব্যাগ বা টিকিট, তখন দরকার হবে প্ল্যান বি! টাকা সব এক জায়গায় না রেখে আলাদা জায়গায় রাখো। পাসপোর্ট বা আইডি কার্ডের ...

ইমপ্লিমেন্টেশনেই আসল গেম!

ছবি
  লার্নিং বনাম ইমপ্লিমেন্টেশন - শিখছি তো, কাজে লাগাচ্ছি কতটুকু? ছোটবেলা থেকে আমাদের শুধু শেখাতেই ফোকাস দেওয়া হয়েছে, কিন্তু শেখা জিনিসগুলো কাজে লাগানোর উপর গুরুত্ব কম ছিল। কত ট্রেনিং, সেমিনার, কোর্স করেছি, কিন্তু সেগুলো কি আদৌ কাজে লাগাতে পারছি? নাকি সবটাই মাথার মধ্যে জমে আছে এক্সট্রা ব্যাগেজ হিসেবে? আসুন, এই পুরো প্রক্রিয়াটাকে তিনটা সিম্পল স্টেপে নিয়ে আসি! স্টেপ ১। শেখা জিনিসগুলোর সাথে রিলেট করতে শিখুন নতুন কিছু শিখে কীভাবে সেটাকে প্রফেশনাল লাইফে কাজে লাগাবেন, সেটা না বুঝলে সব শেখাই বৃথা। শেখা জিনিসগুলোর সাথে বাস্তব জীবনের কনটেক্সট তৈরি করতে হবে। আপনার শেখা জিনিসটা আসলে কোথায় কাজ দেবে, কীভাবে এপ্লাই করতে পারেন, তা রিলেট করার চেষ্টাই আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। স্টেপ ২। শুধু শিখলেই হবে না, প্র্যাকটিস করুন শুধু জ্ঞান অর্জন করে রাখলে হবে না, সেটা বারবার প্র্যাকটিস করতে হবে। ট্রেনিংয়ের পরে নিজের জীবনে, কাজের জায়গায়, বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে শেয়ার করে, যেভাবেই হোক একটু একটু করে সেই জ্ঞান প্র্যাকটিক্যালি ব্যবহার করুন। মনে রাখবেন, শেখার আসল মানেটা বের হবে তখনই, যখন সেটা রিয়েল লাইফে কাজে লাগাতে ...

অফিস কলিগ ম্যানেজ করুন সহজেই

ছবি
কলিগ বা সহকর্মীদের সাথে কেমন সম্পর্ক রাখা উচিত? শীতল, প্রফেশনাল নাকি উষ্ণ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক? অফিস কি শুধুই কাজের জায়গা নাকি ঘরের বাইরে আরেকটি ঘর? আমাদের দিনের বেশির ভাগ সময় কাটে অফিসে, যেখানে আমরা কলিগদের সাথে পরিবারের চেয়েও বেশি সময় দেই। তবে তাই বলে কি কলিগদের সাথে বন্ধুর মতো সম্পর্ক রাখা উচিত? মোটেই না! প্রফেশনাল লাইফে নিজের পার্সোনাল আর প্রফেশনাল বিষয়গুলো আলাদা রাখা খুবই জরুরি। ইউনিভার্সিটি বা কলেজ শেষ করে অনেকের সাথে যোগাযোগ হারিয়ে যায়, ঠিক যেমন চাকরি পরিবর্তনের পর কলিগদের সাথেও তেমনটাই হয়। যখন একই কোম্পানিতে কাজ করি, তখন হয়ত কমন ইন্টারেস্ট অনেক থাকে, যা পরবর্তীতে আর থাকে না। চলুন জেনে নিই, চারটি সহজ টিপস মেনে কীভাবে অফিসে কলিগদের সাথে পারফেক্ট রিলেশন বজায় রাখা সম্ভব: 1. নাথিং পার্সোনাল অফিসে আমরা কাজ করতে যাই এবং কাজ শেষে ফিরে আসি। কলিগরা আমাদের ইউনিভার্সিটি বা কলেজের বন্ধু নয়। এখানে সবাই নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে এসেছে। কাজকে পার্সোনালি না নিয়ে বরং প্রফেশনালি গ্রহণ করা উচিত। 2. বিহেইভ ইউরসেলফ আপনি যতই দক্ষ বা সিনিয়র হন, বিনয়ী হওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখবেন, সবাই একই ব্যাক...

ওয়ার্ক আউটের বেসিক টিপস

ছবি
  আর্নল্ড শোয়ার্জনেগারের মতো মাসল পেতে চান? চটজলদি কিছু টিপস থাকল আপনার জন্য! প্রথমেই জানেন, মাসল বিল্ডিংটা হলো একেবারে ধৈর্যের খেলা! ঠিক যেমন ৫ কিমি দৌড়াতে চাইলে ছোট ছোট স্টেপ নিয়ে আগে অল্প দৌড়ান, পরে চেষ্টা করবেন পুরোটা একবারে শেষ করতে। মেন থিংক হলো স্টেপ বাই স্টেপ এগোনো। ওয়ার্কআউট টাইমিং আর শিডিউল প্রতিদিন একটা ফিক্সড সময়ে এক্সারসাইজ করার চেষ্টা করুন। ধরুন ১৫০ মিনিট/সপ্তাহের মতো। শুরুতে ছোট টার্গেট সেট করুন। সাপ্তাহিক শিডিউল ট্রাই করতে পারেন: শুক্র: ৩০ মিনিট সাইক্লিং বা জগিং শনি: বিশ্রাম রবি: ৪০ মিনিট হাঁটা বা দৌড় সোম: বিশ্রাম মঙ্গল: ১০ মিনিট লাইট জগিং, তারপর প্রতি পায়ে ১০ লাংজ, ১০ পুশ-আপ, ১০ সিট-আপ বুধ: বিশ্রাম বৃহঃ: ৪০ মিনিট মিডিয়াম গতিতে জগিং জিমে যাওয়া শুরু করতে চান? প্রথমেই কিন্তু সপ্তাহে ৫ দিন শুরু করা ঠিক না। এক্সপার্টরা বলেন, প্রথম দিকে ৩০ মিনিটের মতো কাজ করুন আর ফোকাস রাখুন ডিফারেন্ট টাইপ এক্সারসাইজে যেন বোর না হয়ে যান! ডায়েট আর পানি পানের গুরুত্ব প্রচুর পানি পান করুন। মেনটেইন করুন একটা ব্যালান্সড ডায়েট—যেখানে প্রোটিন থাকবে হাই প্রোটিন ফুডস। প্রথম দিকে একটু ব্যথা...

খরচ বেশি, আয় কম।

ছবি
  টাকা কামানো যত কঠিন, ঠিক মতো খরচ করা যেন আরও কঠিন! পার্সোনাল বাজেট মানেই আপনার ইনকাম থেকে ম্যাক্সিমাম আউটপুট বের করে আনা। চলেন, বাজেট কন্ট্রোলের জন্য দরকারি ৫টা স্টেপ দেখে নেই— স্টেপ ১। নিজের ইনকাম-এক্সপেন্স সম্পর্কে ক্লিয়ার হোন বাজেটের প্রথম ধাপই হচ্ছে, আপনি আসলে কত কামাচ্ছেন আর কত খরচ করছেন, সেটা ভালো করে জানা। যদি আয়ের চেয়ে খরচ বেশি হয়ে যায়, তাহলে আপনাকে আরও কিছু স্টেপ নিতে হবে। আর খরচ কম হলে—বেশ ভালো আছেন! স্টেপ ২। ইনকাম আর খরচ ট্র্যাক করুন একটা কাগজে বা এক্সেলে আপনার ইনকাম আর খরচ লিখে রাখুন। এবার দেখুন, মাসিক আর এককালীন খরচগুলো কী কী। বাড়ি ভাড়া বা ইলেকট্রিসিটি বিল মাসে একবার লাগলেও, বারবার ঘুরতে যাওয়া বা নতুন মোবাইল কেনার মতো খরচ তো মাসে মাসে হয় না। স্টেপ ৩। ৮০/২০ প্রিন্সিপাল মোটামুটি দুইটা কাজ করবেন—এক, অপ্রয়োজনীয় খরচ কমানো। আর দুই, ইনকাম বাড়ানো। মোবাইল ডেটার ২০-৩০ টাকা বাঁচিয়ে বাজেট বাঁচাতে পারবেন না। বরং বড় খরচ, যেমন রেস্টুরেন্ট বিল বা আননেসেসারি শপিং কমানোর চেষ্টা করুন। স্টেপ ৪। প্রপার ট্র্যাকিং মাস শেষে হিসাব রেখে দিন, সেটা এক্সেল, গুগল শিট, ডায়েরি বা অ্যাপে—যেভাবে ...

ট্যুরে যাবার ৫ টি টিপস

ছবি
  আপনারও নিশ্চয়ই এমন হয়েছে যে ট্যুরে গিয়ে জরুরি কিছু ভুলে গেছেন আর তারপর পুরো ট্রিপে ফেস করতে হয়েছে অস্বস্তি আর মেজাজ খারাপের পালা! তাই আজকে চলুন এমন ৫টি টিপস নিয়ে কথা বলি, যেগুলো মাথায় রাখলে আপনার পরবর্তী ট্যুর হবে ঝামেলা-ফ্রি আর একেবারে পারফেক্ট! আমরা, মানে বেশিরভাগ ছেলেরাই ট্যুর প্ল্যানিং শেষ মুহূর্তে করি আর তাড়াহুড়ো করে ব্যাগ গুছাই। এর ফলেই জরুরি কিছু না কিছু মিস হয়েই যায়। তাই এই চেকলিস্টটা কাজে লাগিয়ে নিজের ট্রিপকে রাখুন হ্যাপি আর ঝামেলা-ফ্রি! ১. চার্জার - থাকলে আপনার পাওয়ার সেভড! মোবাইল, ক্যামেরা, স্মার্টওয়াচ - যেকোনো একটা চার্জার মিস হলে কষ্টে পড়বেন। একদম ঠাণ্ডা মাথায়, সব ডিভাইসের চার্জার ব্যাগে ঢুকিয়ে রাখুন। আজকাল কুল চার্জার ব্যাগ পাওয়া যায়, চাইলে ব্যাগ আলাদা রাখতে পারেন। ২. মেডিসিন - হেলথ ইজ ওয়েলথ, তাই না? রেগুলার কোনো ওষুধ খেলে সেটা তো অবশ্যই নিতে ভুলবেন না। এছাড়া প্যারাসিটামল, গ্যাসের ওষুধ, আর এন্টিসেপটিক ক্রিমও রাখুন। ছোটোখাটো অসুখে এসব কিন্তু রিয়েল লাইফ সেভার! ৩. আন্ডার গার্মেন্টস - স্যানিটেশন ফার্স্ট, বেসিক থিংকিং! ট্রিপে গেলে নিজে ফ্রেশ থাকাটা ই...

ই- লার্নিং? লেসন হবে ইজি।

ছবি
  ই-লার্নিং থেকে বেস্ট আউটপুট?  সিম্পল ৫ টা স্টেপ ফলো করে দারুন রেজাল্ট পাওয়া যেতে পারে! ১।  প্রস্তুতি নিয়ে নাওঃ একটা নির্দিষ্ট টাইম আর জায়গা বেছে নাও যেটা শুধু ই-লার্নিংয়ের জন্য। কনসেনট্রেশন বাড়বে, ডিসট্র্যাকশন কমবে। ২।  ভার্চুয়াল ক্লাসে কনফিডেন্ট থাকোঃ নরমাল ক্লাসরুমের মতোই ফিল আনো ভার্চুয়াল ক্লাসেও। চেয়ারে সোজা হয়ে বসো, বিছানায় শুয়ে না। এটা প্রফেশনাল, তাই না? ৩।  প্রশ্ন লিখে রাখোঃ ক্লাস চলাকালীন মাথায় যা যা আসে, সেই প্রশ্নগুলো নোট করে রাখো। শেষে ইন্সট্রাক্টরকে মেসেজ বা ইমেইল করে শেয়ার করলে ক্লিয়ার হবেই। ৪।  ক্যামেরা আর মাইক্রোফোন হ্যাক্সঃ ক্যামেরা অন রাখলে ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার করো আর মাইক্রোফোন মিউট রাখো যাতে আশেপাশের আওয়াজ অন্যদের ডিস্টার্ব না করে। হেডফোন ইউজ করো স্পষ্ট শুনতে। ৫।  মোটিভেশন মেইন্টেন করোঃ স্ক্রিন টাইম লং হলে নিজেকে মোটিভেট রাখতে ব্রেক নাও। বন্ধুদের সাথে একটু চ্যাট করো, কফি খাও। ক্লাসের বাইরে একটু ফ্রেশ থেকো! সফল হতে হলে রিয়েল হ্যাকস দরকার, তাই না? Youman ফলো করো আর স্মার্টলি নিজের স্কিল আর লাইফ ইমপ্রুভ করো!

ভালো চাকরির টেকনিক

ছবি
পড়াশোনার ধাপ শেষ। রেজাল্টও বেশ ভালো। কিন্তু তবুও চাকরি নামক সোনার হরিণের সন্ধান এখনো মেলেনি। আগের সেই ধারণা—ভালো রেজাল্ট মানেই ভালো চাকরি—এখন আর সত্যি নয়। বর্তমানে চাকরির ক্ষেত্রে নতুন নতুন চাহিদা যোগ হয়েছে। এসব চাহিদার সাথে মিলিয়ে নিজেকে গড়ে তুলতে হচ্ছে নবীন চাকরি প্রার্থীদের। কীভাবে কিছু সহজ টেকনিক ফলো করে ভাল চাকরি পাওয়া সম্ভব? চলুন দেখে নেই! ১। স্মার্ট সিভি প্রথম ধাপ হলো স্মার্ট একটি সিভি তৈরি করা। নিজের সিভি এমনভাবে তৈরি করুন যা আপনাকে ঠিকভাবে রিপ্রেজেন্ট করে। একটি গুছানো সিভি আপনার চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বাড়িয়ে দেয়। আপনার দক্ষতা ও যোগ্যতা ঠিকভাবে তুলে ধরলে ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।  ২। মেইক আ ম্যাচ চাকরি খোঁজার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনি সঠিক কাজটি খুঁজছেন। আপনি কি ধরনের কাজ করতে চান, সেটা নিয়ে পরিষ্কার ধারণা রাখুন। যেমন, বিবিএ পাশ করে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়া কঠিন। তাই, চাকরি খুঁজতে যাওয়ার আগে নিজের যোগ্যতা এবং পছন্দ নিয়ে একটু ভাবুন। ৩। গেট দ্যা স্কুপ চাকরিতে আবেদন করার আগে খুঁজে দেখুন, কোম্পানির কারো সাথে কি আপনার যোগাযোগ আছে? যদি পরিচিত কেউ না...

মনের স্বাস্থ্য নিয়ে কি ভাবছেন?

ছবি
সুশান্ত সিং রাজপুতের মর্মান্তিক ঘটনাটা আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছে, মেন্টাল হেলথ কতটা গুরুত্বপূর্ণ। বয়স বা আর্থিক অবস্থা যাই হোক, অনেকেই আজকাল স্ট্রেস, অ্যাংজাইটি আর ডিপ্রেশনের মতো মানসিক সমস্যায় ভুগছে। মানসিক সমস্যার কারণ কী? মানসিক সমস্যার পেছনে থাকতে পারে অনেক কারন। জেনেটিক সমস্যা থেকে শুরু করে, পারিবারিক সংকট, ড্রাগের আসক্তি—এই সবকিছুই আমাদের মেন্টাল হেলথে প্রভাব ফেলে। অনেক সময় ঘুম-খাওয়ার অভ্যাসে পরিবর্তন, নেশার প্রতি আসক্তি, নেগেটিভ চিন্তাভাবনা, নিজেকে অপ্রয়োজনীয় মনে করা—এগুলোও ডিপ্রেশনের দিকে ঠেলে দেয়। কনফিডেন্স কমে যায়, এমনকি আত্মহত্যার চিন্তাও চলে আসে মাথায়। কীভাবে এসব চিন্তা থেকে বের হওয়া সম্ভব?  ১। নিজেকে অপ্রয়োজনীয় ভাবা বাদ দিন: এমন মানুষের সাথে সময় কাটান, যারা আপনার কথা শোনে আর আপনাকে মোটিভেট করে।  ২। নিজের জন্য সময় রাখুন: কাজ বা পড়াশোনার বাইরে কিছু সময় নিজেকে দিন। যা করতে ভালো লাগে, তার জন্য কিছু সময় বাঁচিয়ে রাখুন।  ৩। খাওয়া দাওয়া আর ঘুমের যত্ন নিন: হেলদি খাবার খান, রুটিন মেনে চলুন, আর নিয়মিত ঘুমাতে চেষ্টা করুন।  ৪। এক্সারসাইজ আর একটিভ থাকা: প্রতিদিন একট...